হঠাৎ বাংলাদেশের পাহাড় উত্ত*প্ত কেন ?
হঠাৎ বাংলাদেশের পাহাড় উত্ত*প্ত কেন ?
ছবির সংবাদটি দেখলে তা অনেকটুকু পরিস্কার হয়।
গত ১৮ই সেপ্টেম্বর, আরাকান আর্মির ঘাটিতে রোহিঙ্গা মুক্তিকামীরা হামলা চালায়।
এবং ১৯শে সেপ্টেম্বর, বার্মার ইরাবতি নামক মিডিয়ায় এই সাক্ষাৎকারটি দেয়-
আরাকান আর্মি প্রধান, মেজর জেনারেল তুন মিয়াত নাইং ।
এরপর ২৪ সেপ্টেম্বর থেকেই বাংলাদেশের পাহাড় একটি ধ*র্ষ*ণের ঘটনাকে পূজি করে উত্তপ্ত হয়, যদিও ধ*র্ষ*ককে গ্রেফতারকরত বিচার কার্য চলমান ছিলো।
সংবাদে আরা*কান আ*র্মি প্রধানের বক্তব্য খেয়াল করুন,
সে বলছে- “বাংলাদেশি সেনা কর্মকর্তারা যারা সীমান্তের ওপারে থাকা জ*ঙ্গিদের সমর্থন করে, তারা তাদের আমাদের ওপর হামলার নির্দেশ দিয়েছে। আগে এসব জ*ঙ্গি নেতাদের সঙ্গে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হতো, কিন্তু এখন আমাদের কাছে তাদের সরাসরি সমন্বয়ের নির্ভরযোগ্য গো*য়েন্দা তথ্য রয়েছে।”
সে আরও বলছে, বাংলাদেশি কর্মকর্তারা (সেনাবাহিনী) মুসলিম জ*ঙ্গিদের টাউনপিও শহরে (যা বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে অবস্থিত) অথবা টাউনপিওর উত্তরে এ*এ-র অবস্থানগুলোতে হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। “তাদের বলা হয়েছিল, যে অস্ত্রই থাকুক না কেন, তা দিয়েই হা*মলা চালাতে,” তিনি যোগ করেন।
এখানে লক্ষণীয়-
১. আরা*কান আ*র্মি ও বাংলাদেশের পাহাড়ে বি*চ্ছি*ন্ন*তাবাদীরা একই জাতি গোষ্ঠী। বাংলাদেশের পাহাড়িরা সীমান্তের ওপারে আরাকান আ*র্মির হয়ে যু*দ্ধ করছে এর বহু প্রমাণ আছে। আবার আরাকান আর্মিরাও বাংলাদেশের সীমানার ভেতরে আসে। বর্ষবরণের সময় জলকেলীতে আরা*কান আ*র্মির বাংলাদেশে অবস্থান প্রমাণ পাওয়া যায়।
২. লক্ষ্য করে দেখুন- আরা**কান আ*র্মি চীফ তাদের ক্যাম্পে রোহি*ঙ্গা মুক্তিকামী হামলার জন্য সরাসরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করছে। অর্থাৎ তাদের শ*ত্রু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ঠিক একইভাবে পাহাড়ে বি*চ্ছি*ন্নতাবাদীরা কিন্তু সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শ্লোগান দিচ্ছে, হামলা করছে, তাদের ক্যাম্প সরিয়ে নিতে বলছে।
দুটি ঘটনার যদি সমীকারণ মেলাই,তবে সহজ ফলাফল দাড়ায়-
আরা**কান আ*র্মি তাদের ক্যাম্পে হামলা হওয়ার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করছে এবং সে জন্য বাংলাদেশের ভেতর তাদের সদস্যদের দিয়ে সেনাবাহিনীর উপর চাপ প্রয়োগ করতে পাহাড়কে উদ্দে*শ্যমূলক উ*ত্তপ্ত করছে।
সংবাদে আরা*কান আ*র্মি প্রধানের বক্তব্য খেয়াল করুন,
সে বলছে- “বাংলাদেশি সেনা কর্মকর্তারা যারা সীমান্তের ওপারে থাকা জ*ঙ্গিদের সমর্থন করে, তারা তাদের আমাদের ওপর হামলার নির্দেশ দিয়েছে। আগে এসব জ*ঙ্গি নেতাদের সঙ্গে মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হতো, কিন্তু এখন আমাদের কাছে তাদের সরাসরি সমন্বয়ের নির্ভরযোগ্য গো*য়েন্দা তথ্য রয়েছে।”
সে আরও বলছে, বাংলাদেশি কর্মকর্তারা (সেনাবাহিনী) মুসলিম জ*ঙ্গিদের টাউনপিও শহরে (যা বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে অবস্থিত) অথবা টাউনপিওর উত্তরে এ*এ-র অবস্থানগুলোতে হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। “তাদের বলা হয়েছিল, যে অস্ত্রই থাকুক না কেন, তা দিয়েই হা*মলা চালাতে,” তিনি যোগ করেন।
এখানে লক্ষণীয়-
১. আরা*কান আ*র্মি ও বাংলাদেশের পাহাড়ে বি*চ্ছি*ন্ন*তাবাদীরা একই জাতি গোষ্ঠী। বাংলাদেশের পাহাড়িরা সীমান্তের ওপারে আরাকান আ*র্মির হয়ে যু*দ্ধ করছে এর বহু প্রমাণ আছে। আবার আরাকান আর্মিরাও বাংলাদেশের সীমানার ভেতরে আসে। বর্ষবরণের সময় জলকেলীতে আরা*কান আ*র্মির বাংলাদেশে অবস্থান প্রমাণ পাওয়া যায়।
২. লক্ষ্য করে দেখুন- আরা**কান আ*র্মি চীফ তাদের ক্যাম্পে রোহি*ঙ্গা মুক্তিকামী হামলার জন্য সরাসরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করছে। অর্থাৎ তাদের শ*ত্রু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ঠিক একইভাবে পাহাড়ে বি*চ্ছি*ন্নতাবাদীরা কিন্তু সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শ্লোগান দিচ্ছে, হামলা করছে, তাদের ক্যাম্প সরিয়ে নিতে বলছে।
দুটি ঘটনার যদি সমীকারণ মেলাই,তবে সহজ ফলাফল দাড়ায়-
আরা**কান আ*র্মি তাদের ক্যাম্পে হামলা হওয়ার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করছে এবং সে জন্য বাংলাদেশের ভেতর তাদের সদস্যদের দিয়ে সেনাবাহিনীর উপর চাপ প্রয়োগ করতে পাহাড়কে উদ্দে*শ্যমূলক উ*ত্তপ্ত করছে।
No comments